Description
অমর মিত্রের দুটি নভেলা।
সেই মেয়েটি কুসুমকুমারী। কখনও সে আবার চম্পাকলি কিংবা রাজকন্যা অথবা ফিরোজা। সব মিলিয়েই সে। টিউশন পড়াতে যায় সে। যায় বিজ্ঞাপনের মডেল হয়ে ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতে। কখনও বা তাকে দেখা যায় নাটকের মঞ্চে। সিরিয়াল বা ছোট ছবিতেও ভেসে ওঠে তার মুখ। এইসব জগতের স্নিগ্ধতা আর প্রেরণা নিয়ে থাকতে চায় কুসুম। গায়ে মাখতে চায় না ক্লেদ। তবু কে বা কারা যেন তাড়া করে ফেরে তাকে। প্রেম ভেঙে যায়। বিজনে যার সঙ্গে সে কথা বলতে চায় তাকে খুঁজে পায় না কোথাও।
আর একটি মেয়ে রাই। তার প্রোফাইল পিকচারে মধুবালার মুখ। সাদা-কালো। সে কথা বলে যায় অলীকের সঙ্গে। যাকে সে দেখেনি কোনওদিন। তারপর একদিন মুছে যায় সেই দূরত্ব। রচিত হয় এক রূপকথা। এ দুটি উপন্যাস পড়তে পড়তে পাঠকের মনে হতে পারে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কুসুমকুমারী, প্রতিবিম্বে যে মধুবালা। অথবা জীবনের দুই মলাটের ভেতরে দুই কন্যে। তারা বলে যায় তাদের হৃদয় থেকে উৎসারিত ভালবাসার কথা।
সেই মেয়েটি কুসুমকুমারী। কখনও সে আবার চম্পাকলি কিংবা রাজকন্যা অথবা ফিরোজা। সব মিলিয়েই সে। টিউশন পড়াতে যায় সে। যায় বিজ্ঞাপনের মডেল হয়ে ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতে। কখনও বা তাকে দেখা যায় নাটকের মঞ্চে। সিরিয়াল বা ছোট ছবিতেও ভেসে ওঠে তার মুখ। এইসব জগতের স্নিগ্ধতা আর প্রেরণা নিয়ে থাকতে চায় কুসুম। গায়ে মাখতে চায় না ক্লেদ। তবু কে বা কারা যেন তাড়া করে ফেরে তাকে। প্রেম ভেঙে যায়। বিজনে যার সঙ্গে সে কথা বলতে চায় তাকে খুঁজে পায় না কোথাও।
আর একটি মেয়ে রাই। তার প্রোফাইল পিকচারে মধুবালার মুখ। সাদা-কালো। সে কথা বলে যায় অলীকের সঙ্গে। যাকে সে দেখেনি কোনওদিন। তারপর একদিন মুছে যায় সেই দূরত্ব। রচিত হয় এক রূপকথা। এ দুটি উপন্যাস পড়তে পড়তে পাঠকের মনে হতে পারে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কুসুমকুমারী, প্রতিবিম্বে যে মধুবালা। অথবা জীবনের দুই মলাটের ভেতরে দুই কন্যে। তারা বলে যায় তাদের হৃদয় থেকে উৎসারিত ভালবাসার কথা।