Description
উনিশ শতকের নবজাগরণ বুদ্ধিজীবীদের মন আলোকিত করেছিল। বাঙালি চিকিৎসকদের ওপর এই নবজাগরণের প্রভাব নিয়ে ২০০১ সাল থেকে নিবিড়ভাবে গবেষণা করেছি।
ডাঃ কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায় ছিলেন নবজাগরণের প্রভাবে গড়ে ওঠা এক বিশিষ্ট নারীচরিত্র। তার সমগ্র জীবন ও সাধনা নিয়ে গড়ে উঠেছে এই গ্রন্থের প্রথম অধ্যায়।
এই মহান নারীর জীবন নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তৎকালীন সংবাদ-সাময়িক পত্রের জীর্ণ পৃষ্ঠাগুলি বার বার দেখতে হয়েছে। লেখকের এই প্রয়াস বইটির দ্বিতীয় অধ্যায়ে প্রকাশিত হয়েছে।
কাদম্বিনীর জীবন নাটকীয়তায় ভরা। এই নাটকীয় মুহূর্তগুলি নিয়ে রচিত হয়েছে। তৃতীয় অধ্যায়ে প্রকাশিত ‘অনন্যা কাদম্বিনী’ নাটক। কাদম্বিনীর জীবন সম্বন্ধে যথাযথ ধারণা করতে গেলে তার স্বামী, ব্রাহ্ম সমাজের বিপ্লবী নেতা দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের জীবন ও কর্ম সম্বন্ধে সম্যক ধারণা থাকা আবশ্যক। তাই গ্রন্থটির চতুর্থ অধ্যায়ে সংযোজিত হয়েছে দ্বারকানাথের জীবন ও সাধনা।
কাদম্বিনী-দ্বারকানাথের বিষয়ে আমার মনের জানলা খুলে দেন অধ্যাপক রমেন সর। গবেষণার প্রতিটি পর্যায়ে যিনি প্রায় হাতে ধরে আমায় এগিয়ে নিয়ে গেছেন, তার নাম অধ্যাপক স্বপন বসু। বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাহায্যের হাত বাড়িয়েছেন শ্রীঅশোক উপাধ্যায় ও অধ্যাপক সুবিমল মিত্র। শুধুমাত্র আমার প্রতি ব্যক্তিগত ভালোবাসার টানে বইটির ভূমিকা লিখেছেন বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক বারিদবরণ ঘোষ। গবেষণার প্রথম পর্যায়ে কাদম্বিনী, দ্বারকানাথের ওপর লেখা প্রবন্ধ ও ‘অনন্যা কাদম্বিনী’ নাটক, ‘এবং এই সময়’ পত্রিকায় প্রকাশ করেন পত্রিকা সম্পাদক অধ্যাপক অরুণকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রবন্ধগুলি বই আকারে লেখার জন্য তিনি আমাকে বারবার অনুরোধ করেন।
প্রকাশনার দায়িত্ব নিতে এগিয়ে এলেন বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের চিত্রশালা অধ্যক্ষ এবং কার্যনির্বাহী সভার সদস্য সাহিত্য-বান্ধব শ্রীপ্রদীপকুমার চক্রবর্তী।
এঁদের সবাইকে জানাই গভীর কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। দীর্ঘ দিনের একনিষ্ঠ পরিশ্রমের ফসল ‘অনন্যা কাদম্বিনী’ পাঠকদের উদ্দেশ্যে নিবেদিত হল।
ডাঃ কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায় ছিলেন নবজাগরণের প্রভাবে গড়ে ওঠা এক বিশিষ্ট নারীচরিত্র। তার সমগ্র জীবন ও সাধনা নিয়ে গড়ে উঠেছে এই গ্রন্থের প্রথম অধ্যায়।
এই মহান নারীর জীবন নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তৎকালীন সংবাদ-সাময়িক পত্রের জীর্ণ পৃষ্ঠাগুলি বার বার দেখতে হয়েছে। লেখকের এই প্রয়াস বইটির দ্বিতীয় অধ্যায়ে প্রকাশিত হয়েছে।
কাদম্বিনীর জীবন নাটকীয়তায় ভরা। এই নাটকীয় মুহূর্তগুলি নিয়ে রচিত হয়েছে। তৃতীয় অধ্যায়ে প্রকাশিত ‘অনন্যা কাদম্বিনী’ নাটক। কাদম্বিনীর জীবন সম্বন্ধে যথাযথ ধারণা করতে গেলে তার স্বামী, ব্রাহ্ম সমাজের বিপ্লবী নেতা দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের জীবন ও কর্ম সম্বন্ধে সম্যক ধারণা থাকা আবশ্যক। তাই গ্রন্থটির চতুর্থ অধ্যায়ে সংযোজিত হয়েছে দ্বারকানাথের জীবন ও সাধনা।
কাদম্বিনী-দ্বারকানাথের বিষয়ে আমার মনের জানলা খুলে দেন অধ্যাপক রমেন সর। গবেষণার প্রতিটি পর্যায়ে যিনি প্রায় হাতে ধরে আমায় এগিয়ে নিয়ে গেছেন, তার নাম অধ্যাপক স্বপন বসু। বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাহায্যের হাত বাড়িয়েছেন শ্রীঅশোক উপাধ্যায় ও অধ্যাপক সুবিমল মিত্র। শুধুমাত্র আমার প্রতি ব্যক্তিগত ভালোবাসার টানে বইটির ভূমিকা লিখেছেন বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক বারিদবরণ ঘোষ। গবেষণার প্রথম পর্যায়ে কাদম্বিনী, দ্বারকানাথের ওপর লেখা প্রবন্ধ ও ‘অনন্যা কাদম্বিনী’ নাটক, ‘এবং এই সময়’ পত্রিকায় প্রকাশ করেন পত্রিকা সম্পাদক অধ্যাপক অরুণকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রবন্ধগুলি বই আকারে লেখার জন্য তিনি আমাকে বারবার অনুরোধ করেন।
প্রকাশনার দায়িত্ব নিতে এগিয়ে এলেন বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের চিত্রশালা অধ্যক্ষ এবং কার্যনির্বাহী সভার সদস্য সাহিত্য-বান্ধব শ্রীপ্রদীপকুমার চক্রবর্তী।
এঁদের সবাইকে জানাই গভীর কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। দীর্ঘ দিনের একনিষ্ঠ পরিশ্রমের ফসল ‘অনন্যা কাদম্বিনী’ পাঠকদের উদ্দেশ্যে নিবেদিত হল।