Description
এই বইয়ের কাহিনী স্মৃতিনির্গলিত, অটোবাইয়োগ্রাফিক; রচয়িতার জীবনের ঊষাকাল এর উপজীব্য। শুধু রচয়িতারই নয়, বাংলাদেশেরও উন্মেষপর্বের একটি বিশেষ ভঙ্গির স্মৃতিচিত্র এই বই। স্মৃতিলেখা হলেও উপন্যাসোপম এ-আলেখ্য গরিমার সেই কালখণ্ড, ১৯৭১ ও অব্যবহিত পূর্বাপর, ছুঁয়ে রেখে এগিয়েছে একেবারেই নিৰ্ব্বরের মতো স্বতশ্চল।
রচনার অন্তর্গত স্থানিক ও কালিক নির্দিষ্টতা সত্ত্বেও বইটি পিছুসময়ের গোটা বাংলাদেশের শীতগ্রীষ্মজলবায়ু, উদ্বেগ ও বিহ্বলতা, ভাঙন ও উত্থান, ভোর-দুপুর-অপরাহ্ন চলচ্চিত্রিত করেছে ব্যঞ্জনাবাহিত বর্ণনাকৌশলে।
এই দৃশ্যমর্মরিত রচনাটি বিবৃত হয়েছে। পৃথিবীর-পাঠশালায়-পা-রাখা এক বালিকার বরাত দিয়ে, যে নেত্র প্রসারিয়া গ্রাসিছে তার চারপাশ, সক্রিয় হচ্ছে যে ক্রমশ জগতের সঙ্গে, যে তার রক্তসূত্রের জ্ঞাতিদের মায়াবাঁধনে থেকেও খোঁজ নিতে শিখছে আরো বড় ভুবনপারাবারের।
মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের অন্তঃপুরের ইতিহাস, কতিপয় আপনজনের সংবেদনা ও আনন্দ, অনাড়ম্বর অথচ অন্তরঙ্গ ভঙ্গিতে গেঁথে রেখে এই স্মৃতিকাহিনী নির্মিত। সরল, সহজিয়া, মায়াবাতাসের মতো মর্মস্পর্শা আত্মজৈবনিক হয়েও উপন্যাসোপম।
রচনার অন্তর্গত স্থানিক ও কালিক নির্দিষ্টতা সত্ত্বেও বইটি পিছুসময়ের গোটা বাংলাদেশের শীতগ্রীষ্মজলবায়ু, উদ্বেগ ও বিহ্বলতা, ভাঙন ও উত্থান, ভোর-দুপুর-অপরাহ্ন চলচ্চিত্রিত করেছে ব্যঞ্জনাবাহিত বর্ণনাকৌশলে।
এই দৃশ্যমর্মরিত রচনাটি বিবৃত হয়েছে। পৃথিবীর-পাঠশালায়-পা-রাখা এক বালিকার বরাত দিয়ে, যে নেত্র প্রসারিয়া গ্রাসিছে তার চারপাশ, সক্রিয় হচ্ছে যে ক্রমশ জগতের সঙ্গে, যে তার রক্তসূত্রের জ্ঞাতিদের মায়াবাঁধনে থেকেও খোঁজ নিতে শিখছে আরো বড় ভুবনপারাবারের।
মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের অন্তঃপুরের ইতিহাস, কতিপয় আপনজনের সংবেদনা ও আনন্দ, অনাড়ম্বর অথচ অন্তরঙ্গ ভঙ্গিতে গেঁথে রেখে এই স্মৃতিকাহিনী নির্মিত। সরল, সহজিয়া, মায়াবাতাসের মতো মর্মস্পর্শা আত্মজৈবনিক হয়েও উপন্যাসোপম।