Description
বর্তমান বাংলাদেশে পারিবারিক বিচ্ছিন্নতার হার বাড়ছে লার্জ স্কেলে। এছাড়া প্রকৃতির নিয়মে অহরহ মৃত্যু হয়েই থাকে। স্বামী তার স্ত্রীকে হারায়। স্ত্রী তার স্বামীকে হারিয়ে ফেলে। উভয় মৃত্যুর কারণে সন্তানদের নিয়ে বিপাকে পড়ে একজন অল্পবয়সি গৃহজীবি বা চাকুরীজীবী নারী । অর্থের দিকটা সামাল দেওয়া গেলেও একাকী নারীর ত একটি জীবন আছে ! তার শরীর ও মনের আকাঙ্ক্ষা, অভিলাষ এবং চাহিদা ত থাকে। একজন প্রিয় বন্ধু, প্রেমিক বা পুরুষ নয়। দিন শেষে নারীটিও চায় একজন গৃহস্থালী স্বামী। সন্তানদের নিয়ে একটি যৌথ যাপন। যেমন কামনা থাকে একজন বিপত্নীক বা ডিভোর্সি পুরুষের।
দেখা যায়, পুরুষের ক্ষেত্রে পরিবার, সমাজ এমনকি সন্তানরাও সহমর্মিতার অনুবন্ধে তার শরীর, মন ও সংসারের জন্যে দ্বিতীয় বিয়ের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। তাই খুব অনায়াস কর্তব্যে একজন পুরুষ দ্বিতীয় বিয়ের সময় এবং বিয়ের পর, দ্বিতীয় স্ত্রীকে শর্ত দিয়ে বলতে পারে, আজ থেকে তুমি এদের মা হলে।
কিন্তু নারীর ক্ষেত্রে সেভাবে কেউ এগিয়ে আসে না। কেন আসে না ? ধর্মীয় বিধান থাকা সত্বেও কেন নারীর পরিবার, সন্তান সমাজ পিছিয়ে থাকে ? যদিওবা বিয়ে হয়, কিন্তু সন্তানদের কেন বিচ্ছিন্ন রাখা মায়ের নতুন সংসারের আনন্দ থেকে ? বিধবা বা ডিভোর্সি মায়ের সন্তানদের কি অধিকার নেই একজন বিপিতা বা সৎপিতার স্নেহ ভালোবাসা, দায়িত্ব কর্তব্যের আশ্রয় পাওয়ার?
তবে কি পুরুষ কেবল স্বার্থপর? সংকুচিত ঔরসজাতনীতিতে আবদ্ধ এক অচল ধারণা?
অথচ পিতৃত্ব, বিপুল স্নেহ, মায় মমতা দিয়ে গড়া এক মহান অনুভূতি। তাহলে বাঙ্গালী পুরুষদের বাঁধা কোথায় স্ত্রীর আগের পক্ষের ছেলেমেয়েদের ‘পিতা’ হয়ে উঠতে! গ্রহন করার সামাজিক ও পারিবারিক অনুশীলন বা চর্চা নেই বলে ?
‘আলালের আনন্দঘর’ এ সমস্ত বাঁধার টোটেম ভেঙ্গে একজম পুরুষের পিতা হয়ে ওঠার গল্প।
দেখা যায়, পুরুষের ক্ষেত্রে পরিবার, সমাজ এমনকি সন্তানরাও সহমর্মিতার অনুবন্ধে তার শরীর, মন ও সংসারের জন্যে দ্বিতীয় বিয়ের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। তাই খুব অনায়াস কর্তব্যে একজন পুরুষ দ্বিতীয় বিয়ের সময় এবং বিয়ের পর, দ্বিতীয় স্ত্রীকে শর্ত দিয়ে বলতে পারে, আজ থেকে তুমি এদের মা হলে।
কিন্তু নারীর ক্ষেত্রে সেভাবে কেউ এগিয়ে আসে না। কেন আসে না ? ধর্মীয় বিধান থাকা সত্বেও কেন নারীর পরিবার, সন্তান সমাজ পিছিয়ে থাকে ? যদিওবা বিয়ে হয়, কিন্তু সন্তানদের কেন বিচ্ছিন্ন রাখা মায়ের নতুন সংসারের আনন্দ থেকে ? বিধবা বা ডিভোর্সি মায়ের সন্তানদের কি অধিকার নেই একজন বিপিতা বা সৎপিতার স্নেহ ভালোবাসা, দায়িত্ব কর্তব্যের আশ্রয় পাওয়ার?
তবে কি পুরুষ কেবল স্বার্থপর? সংকুচিত ঔরসজাতনীতিতে আবদ্ধ এক অচল ধারণা?
অথচ পিতৃত্ব, বিপুল স্নেহ, মায় মমতা দিয়ে গড়া এক মহান অনুভূতি। তাহলে বাঙ্গালী পুরুষদের বাঁধা কোথায় স্ত্রীর আগের পক্ষের ছেলেমেয়েদের ‘পিতা’ হয়ে উঠতে! গ্রহন করার সামাজিক ও পারিবারিক অনুশীলন বা চর্চা নেই বলে ?
‘আলালের আনন্দঘর’ এ সমস্ত বাঁধার টোটেম ভেঙ্গে একজম পুরুষের পিতা হয়ে ওঠার গল্প।